ভাতের সঙ্গে খাওয়ার জন্য নিরামিষ কুমড়ো পটলের ছক্কা বানানোর রেসিপি শিখে নিন
গরমকালে বাজারে গেলেই কুমড়ো এবং পটল খুব সহজেই পাওয়া যায়। কুমড়োর ছক্কা অনেকেই খেয়ে খেয়ে থাকেন কিন্তু আপনি কি জানেন কুমড়ো এবং পটল দুটিকে মিশিয়ে আপনি নিরামিষ দিনে বানিয়ে ফেলতে পারেন অসাধারণ কুমড়ো পটলের ছক্কা। কুমড়ো এবং পটল সবজি স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। পটল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ভালো। পেট ঠান্ডা করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত পটল সিদ্ধ করে খেতে পারেন। এছাড়া কুমড়ো খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং চুল ভালো থাকে। এই দুটো সবজি যারা ডায়েট করছেন তারা অবশ্যই তাদের ডায়েটের তালিকায় রাখুন।
উপকরণ –
কুমড়ো ৫০০ গ্রাম
পটল ৫০০ গ্রাম
আদা বাটা ১ টেবিল চামচ
টমেটো বাটা ২ টেবিল চামচ
জিরা বাটা ১ টেবিল চামচ
ধনে বাটা ১ টেবিল চামচ
কুচানো ধনেপাতা ১ কাপ
চিরে রাখা কাঁচালঙ্কা কয়েকটি
গোটা জিরে এক চা চামচ
শুকনো লঙ্কা, তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ
ভাজা মশলা গুঁড়ো ১ চা চামচ
লঙ্কাগুঁড়ো স্বাদমতো
হলুদ গুঁড়ো ১চা চামচ
সিদ্ধ করা ছোলা ১ টেবিল চামচ
কোরানো নারকেল ৩ টেবিল চামচ
নুন মিষ্টি স্বাদ মত
সরষের তেল ১ কাপ
প্রণালী –
কুমড়ো এবং পটল গুলিকে সামান্য টুকরো টুকরো করে রাখতে হবে। কড়াইতে সরষের তেল গরম করে গোটা জিরে, শুকনো লঙ্কা, তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ, লবঙ্গ দিয়ে আদা বাটা, টমেটো বাটা, জিরা ধনে বাটা দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হয়ে গেলে পটল এবং কুমড়ো দিয়ে দিতে হবে। সমস্ত গুঁড়ো মশলা দিয়ে আবারো খানিকক্ষণ নাড়াচাড়া করতে হবে উষ্ণ গরম জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে। নুন মিষ্টি স্বাদ মধ্য দিয়ে দিতে হবে। ঢাকা খুলে সেদ্ধ করে রাখা ছোলা এবং করিয়ে রাখা নারকেল দিয়ে নাড়িয়ে চাড়িয়ে ওপরে হাজা গুঁড়ো মশলা দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন নিরামিষ কুমড়ো পটলের ছক্কা।