BollywoodHoop Plus

Vidya Balan: বিদ্যার শরীর নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য করিনার!

জেহ (Jeh)-এর জন্মের পর থেকে করিনা কাপুর (Kareena Kapoor khan) যতবার ক্যামেরার সামনে আসেন, ততবারই তাঁকে শুনতে হয়েছে, তিনি বুড়ি হয়ে গিয়েছেন। তবে করিনা ট্রোলারদের পাত্তা দেননি। যথেষ্ট ফিটনেস সচেতন হলেও করিনা কিন্তু এখনও আশানুরূপ ফিগার পাননি। অপরদিকে বিদ্যা বালন (Vidya Balan) ‘দি ডার্টি পিকচার’-এর পর থেকে নিজের ওজন কমাতে পারেননি। তবে বিদ্যার অভিনয় দক্ষতার কারণে তিনি একাই একটি ফিল্ম টেনে নিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রাখেন। কিন্তু ‘দি ডার্টি পিকচার’-এ অভিনয় করতে গিয়ে বিদ্যাকে করিনার কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছিল।

করিনা স্টারকিড হলেও বিদ্যার মতো দারুণ অভিনেত্রী নন। সাধারণ পরিবারের মেয়ে বিদ্যা নিজের চেষ্টায় বলিউডে জমি শক্ত করেছেন। অনেক লড়াইয়ের পর স্টারডম পেয়েছেন তিনি। তবে করিনা গসিপ করতে অত্যন্ত পছন্দ করেন। 2012 সালে নির্মিত ‘দি ডার্টি পিকচার’ ছিল দক্ষিণী অভিনেত্রী সিল্ক স্মিতা (Silk Smita)-র বায়োপিক। এই ফিল্মে সিল্কের চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে বিদ্যাকে ওজন বাড়াতে হয়েছিল। তাঁর অনবদ্য অভিনয় সকলকে মুগ্ধ করলেও করিনা বলেছিলেন, মোটা হওয়া মোটেই সেক্সি ব্যাপার নয়।

সেই সময় একটি সাক্ষাৎকারে করিনা বলেছিলেন, মোটা হওয়া উচিত নয়। কেউ যদি বলেন, মোটা হওয়া সেক্সি, তিনি ভুল বলছেন। কোনো মহিলা রোগা হতে চান না বললে ধরে নিতে হবে তিনি মিথ্যা কথা বলছেন। করিনার মতে, প্রায় সব মেয়েই রোগা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। বিদ্যার নাম না নিলেও তাঁকে কটাক্ষ করে করিনা বলেছিলেন, কয়েকজন অভিনেত্রী মোটা হওয়ার ব্যাপারটি অন্য ভাবে দেখেন। তবে করিনা কখনও মোটা হতে চাননি।

এমনকি ‘কফি উইথ করণ’-এও করণ (Karan Johar) যখন করিনাকে প্রশ্ন করেছিলেন, কখনও ঘুম থেকে উঠে নিজেকে বিদ্যার রূপে দেখলে তিনি কি করবেন, করিনা উত্তর দিয়েছিলেন, তাঁর নিজেকে নোংরা মনে হবে! বোধ হয় করিনা সিল্ক হতে চেয়েছিলেন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Vidya Balan (@balanvidya)

whatsapp logo

Debaprasad Mukherjee

Hoophaap-এর সম্পাদক দেবপ্রসাদ বিগত কয়েক বছর যাবৎ সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। ডিজিটাল মিডিয়ার হাত ধরেই সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি। রাজনীতি, বিনোদন, খেলাধুলা, লাইফস্টাইল, প্রযুক্তি প্রভৃতি সব ধরণের খবরের উপস্থাপনার কাজে যথেষ্ট সাবলীল। নিউজ ডেস্ক ছাড়াও রয়েছে ভিডিও এডিটিং এবং ক্যামেরার পিছনে বিচিত্র অভিজ্ঞতা