মাত্র ১৭ বছর বয়সে সাতকাহন ধারাবাহিকের হাত ধরে কেরিয়ার শুরু মনামী ঘোষ এর। ১৯৯৭ সালে ওই সিরিয়াল দূরদর্শনের পর্দায় সম্প্রচারিত হতো। এরপর একাধিক জনপ্রিয় ধারাবাহিকে কাজ করেছেন বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী। এরপরে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি, সুন্দর এই নায়িকাকে। একটার পর এক জনপ্রিয় সিরিয়ালে অভিনয় করে তিনি সকলের মন জয় করে নিয়েছেন।
প্রায় দু’ দশক ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন মনামী। বর্তমানে টেলিভিশন এবং সিনেমায় সমান ভাবে তালে তাল রেখে কাজ করছেন তিনি। ৩৮ বছর বয়সে এসেও লাস্যময়ী চেহারায় মুগ্ধ সকলে। বাংলা ইন্ডাস্ট্রির এই নায়িকা বর্তমানে সবার হার্টথ্রব। কখনও স্লিভলেস ব্লাউজে নজর কাড়লেন, কখনও আনারকলিতে, কখনও আবার লেহেঙ্গা চোলিতে তিনি অনন্যা তিনি।
‘মনামী’ মানেই তিনি বিভিন্ন পোশাকে হাজির হন সবার কাছে। বাংলার অভিনয় জগতে মনামী একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র। তার বয়স হয়েছে, বয়স কিন্তু বোঝা যায় না, তার শরীরের মাখোমাখো ত্বক আর সুন্দর চুল দেখে কখনো শাড়ি পরে ‘আমার হাত বান্ধিবি, পা বান্ধিবি’ কখনো বা জলের মধ্যে রঙিন বিকিনিতে মন জয় করছেন নেটিজেনদের। ১৯৯৭ সালে সমরেশ মজুমদার রচিত ‘সাতকাহন’ অবলম্বনে দেবীদাস ভট্টাচার্যের চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে প্রথম অভিনয় জগতে পা রাখেন মনামী ঘোষ। তারপর আর তাকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
টেলিভিশনের ছোট পর্দা থেকে বড় পর্দা সর্বত্রই তিনি নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করে গেছেন। ‘শ্যাওলা’, ‘সাতকাহন’, ‘এক আকাশের নিচে’, ‘পুণ্যি পুকুর’, ‘ইরাবতীর চুপকথা’ এই সমস্ত ধারাবাহিকে নজর করা অভিনয় করেছিলেন মনামী ঘোষ। এছাড়াও মাটি, এক মুঠো ছবি, বেলাশেষে, অসাধারণ অভিনয় করেছেন তিনি। সম্প্রতি মনামীকে দেখা গেল সবুজ রঙের বিকিনি পরে নীল জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছেন। চুল বেঁধেছেন উঁচু করে। ছিপছিপে শরীরে উষ্ণতা ছড়ালেন তিনি। গরমে এমন ছবি দেখে সকলের চোখ জুড়িয়ে গেছে। দেখে নিন এক ঝলক –
View this post on Instagram