Sabyasachi Chowdhury- দীপাবলির রাতে রোম্যান্টিক মেসেজ এলো ঐন্দ্রিলা শর্মার কাছে
হেমন্ত শুরু, আসছে শীত, ঠিক এই সময় দুটো মন ভীষণ ভাবে গরম হয়, শরীরে ছড়ায় উত্তাপ, মুখে চোখে ফুটে ওঠে উত্তাপ। সেরকমই এই দীপাবলির সন্ধ্যায় দুটো মন আবারও হাতে হাত রেখে হাজির। বাংলা ধারাবাহিকের পরিচিত মুখ সব্যসাচী চৌধুরী ( Sabyasachi Chowdhury) ও ঐন্দ্রিলা শর্মা (Aindrila Sharma)। এই দুই জুটি ছোট পর্দায় যেমন পরিচিত মুখ তেমনই রিয়েল লাইফে এরা একে অপরের পরিপূরক।
দাঁতে দাঁত চেপে আরও কঠিন লড়াই করে যাচ্ছেন অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা। ক্যানসারের সঙ্গে তার দীর্ঘদিনের লড়াই। একাধিকবার ঝুঁকিপূর্ণ সার্জারির পর চলছে কেমোথেরাপি। এখন ঐন্দ্রিলা সম্পূর্নরূপে বাড়িতে। এদিকে সব্যসাচী অভিনয় করছেন ‘মহাপীঠ তারাপীঠ’- ধারাবাহিকে। বামাখ্যাপা রূপে এখন সব্যসাচী বাংলার ঘরের পরিচিত মুখ।
এই মুখ যে শুধু বাংলার দর্শকদের কাছেই পরিচিত এমনটা নয়, ঐন্দ্রিলা শর্মার কাছে এই মুখটাই হল আদর্শ পুরুষ। এই সব্যসাচী প্রতিটা মুহুর্ত আগলে রেখেছেন ঐন্দ্রিলা শর্মাকে। ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে সব্যসাচী পরম যত্নে ঐন্দ্রিলার সঙ্গে আস্টেপৃষ্টে জড়িয়ে রয়েছেন। যেকোনো অনুষ্ঠানে দুজন হাতে হাত রেখে বুঝিয়ে দিয়েছেন কোনো বাঁধাই বাধা নয়। যেকোনো সমস্যা জয় করার মূল মন্ত্র শিখে নিয়েছেন সব্যসাচী-ঐন্দ্রিলা।
সকল উৎসবে যখন দুটো প্রাণ একসঙ্গে চলে তখন আলোর উৎসব দীপাবলিতে নয় কেনো? এই দীপাবলিতেও সব্যসাচী ঐন্দ্রিলা পাশাপাশি, হাতে হাত জড়ানো তাদের। এদিন সব্যসাচী স্মৃতি চারণ করে সোশ্যাল মিডিয়ার দেওয়ালে লিখেই দিলেন – কয়েক বছর আগে ওকে বলেছিলাম, “এই জমকালো রঙিন দুনিয়ায়, একটা সাদাকালো মানুষের সাথে থেকো না। হতাশ হবে।” শোনেনি। এখনও আছে।