Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2022/01/Soha-Ali-Khan-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592

Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2022/01/Soha-Ali-Khan-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592

Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2022/01/Soha-Ali-Khan-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592
BollywoodHoop Plus

Pataudi Palace: মশা কামড়াত, আলো ছিল না, পতৌদি প‍্যালেসের অতীত নিয়ে মুখ খুললেন সোহা

পিতা মনসুর আলি খান পতৌদি (Mansoor Ali Khan Pataudi)-র সূত্রে সোহা আলি খান (Soha Ali Khan) গোয়ালিয়রের পতৌদি নবাব পরিবারের বংশধর। শৈশবের একটি বিশেষ অংশ তিনি পতৌদি প‍্যালেসে কাটিয়েছেন। সেই দিনগুলি এখনও ভুলতে পারেন না সোহা। এখনও পতৌদি প‍্যালেসে ঘুরতে যাওয়া তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দের মধ্যেই পড়ে। সোহার কথায় পুরানো আভিজাত‍্যের আভাস রয়েছে পতৌদি প‍্যালেসের কোণায় কোণায়।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Soha (@sakpataudi)

সোহার শৈশবে যখন তিনি পতৌদি প‍্যালেসে সময় কাটিয়েছেন, সেযুগে লোপ পেয়ে গিয়েছে রাজন‍্য প্রথা। তখন রাজা-প্রজা সমান হয়ে গিয়েছেন। তখনও ভারতের কোণায় কোণায় পৌঁছে যায়নি ইলেকট্রিসিটি। পতৌদি নবাবের প্রাসাদ গ্রামীণ এলাকায়। সোহার শৈশবে সেই এলাকাকে প্রত্যন্ত বলা চলে। ফলে সেখানে তখনও ইলেকট্রিকের আলো পৌঁছায়নি। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই প্রাসাদেও পর্যাপ্ত ছিল না বিদ্যুতের আলো। সন্ধ্যা হলেই লোডশেডিং হয়ে যেত প্রাসাদে। এই ধরনের প্রাসাদে তখন সম্বল ছিল মোমবাতি দানের মোটা মোমবাতি। লোপ পেয়েছে মশালের যুগও, যদি অগ্নিকাণ্ড ঘটে যায়। প্রাসাদের চারপাশে বাগান থাকায় সন্ধ্যা হলেই শোনা যেত ঝিঁঝিঁর ডাক। রীতিমত মশার কামড় খেতে হত প্রাসাদের বাসিন্দাদের।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Soha (@sakpataudi)

কিন্তু শৈশব চায় খেলে বেড়ানোর স্থান। পতৌদি প‍্যালেসে খোলামেলা জায়গা পছন্দ ছিল সোহার। লোডশেডিং হয়ে গিয়ে মশার কামড় খেতে হলেও তাঁর ভালো লাগত প্রাসাদের পরিবেশ। অধিকাংশ সময় জলও থাকত না প্রাসাদে। রাতে সকলে প্রাসাদের বহির্ভাগে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতেন। তবুও মনে আনন্দ থাকত না। তাঁদের শৈশবে ছিল না মোবাইল। এসি-ও ছিল না। কিন্তু এইসবের কারণে আনন্দে কোনোদিন ভাটা পড়েনি।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Soha (@sakpataudi)

এখনও পতৌদি প‍্যালেসে বাবার কবরের কাছে গিয়ে কথা বলেন সোহা। মনে আলাদা শান্তি পান। বাবার অত্যন্ত প্রিয় কন্যা ছিলেন তিনি। সোহার মেয়ে ইনায়া (Inaya)-ও পতৌদি প‍্যালেসে থাকতে পছন্দ করে। সেখানে সে নিজে হাতে বাগান করে, ক্রিকেট খেলে। মা শর্মিলা (Sharmila Tagore)-কে নিয়ে মাঝে মাঝেই পতৌদি প‍্যালেসে সময় কাটাতে যান সোহা ও তাঁর পরিবার।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Soha (@sakpataudi)

Related Articles