Lifestyle: ভুগতে হবেনা পুষ্টির অভাবে, মেয়েদের রোজকার খাবারের ধরন কেমন হওয়া উচিত!
এই লেখার ডায়েট চার্ট শুধু মাত্র মহিলাদের জন্য। যারা ঘরে বাইরে নিত্য পরিশ্রম করেন তাদের জন্য। যারা স্বামী, সন্তান, সংসার সামলান তাদের জন্য। আমরা মা দিদা ঠাকুমাদের দেখেছি এঁরা দিনের পর দিন পরিশ্রম করতো কিন্তু সারাদিনের খাবার ঠিক মত খেতেন না। বেশিরভাগ সময় সকালে চা মুড়ি বা চা বিস্কুট দিয়েই পাট চুকে যেত। সারাদিন রান্না, ঘরের কাজের পর দুপুর গড়িয়ে বিকেল খাওয়া। তারপর সন্ধ্যায় টুকটাক, একেবারে রাত্রে। কিন্তু, কতটা স্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছে মেয়েরা মায়েরা? তারা স্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছেন না বলেই বা খাননি বলেই তাদের হাড়ের ব্যাথা বেড়েছে। তারা শারীরিক ভাবে দুর্বল হয়ে গেছে এবং যাচ্ছে। অসময়ে পিরিয়ড বন্ধ হয়েছে, এমনকি শরীরের কার্যক্ষমতা হারিয়েছে। চলুন দেখে নিই মা ও মেয়েদের কিভাবে যত্ন নেওয়া উচিত খাওয়ারের ব্যাপারে।
দই রোজ রাখা উচিত ডায়েটে। দুপুর হোক বা রাত্রি। দই ভাত, দুই মুড়ি, দই চিরে খাওয়া ভালো। মিষ্টি দই নয়, টক দই।
ডিম রোজ একটা করে। কোলেস্টরল থাকলে কুসুম বাদ, শুধু সাদা অংশ। নয়তো গোটা একটা ডিম রোজ।
সয়াবিন, মাখনা, পালং শাক, সবুজ সবজি, ছোট মাছ খাওয়া উচিত রোজ মিলিয়ে মিশিয়ে।
প্রতিদিন একটা বা দুটো করে ফল। যেকোনো ফল। তবে লেবু জাতীয় ফল খেলে ভালো হয় দাত ও ত্বকের জন্য।
দুধ এক গ্লাস চিনি ছাড়া। প্রয়োজনে অল্প বাতাসা বা মিছরি যোগ করা যেতে পারে। ঠান্ডা দুধ পান করলে দুধের সমস্ত গুন যেমন পাওয়া যায় তেমন অ্যাসিড অম্বল হয় না। ফ্রিজের অতিরিক্ত ঠান্ডা দুধ নয়, নরম্যাল টেম্পারেচার করে পান করা উচিত। এতে হাড়ের সমস্যা হয় না বেশি বয়সে, এবং হিমোগ্লোবিন ঠিক থাকে।
চিকেন এক দিন অন্তর এক পিস করে। মটন মাঝে মধ্যে খুবই কম পরিমাণে। এমনকি ডায়েটে ছোলার ছাতুর সরবত রাখুন।
প্রচুর পরিমাণে জল পান করতে হবে মেয়েদের ও মায়েদের এবং যোগাসন।