whatsapp channel

Lifestyle: শরীরে কী কী উপকার হয় মটরশুঁটি খেলে? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন জানুন

শীতকাল (Winter) মানেই শাক সবজির মরশুম। এই সময়টা আসলেই গাজর, ক্যাপসিকাম, বিট, বিনস, মটরশুঁটিতে (Green Peas) ভরে ওঠে বাজার। বাঙালির হেঁশেলে প্রতিটা রান্নায় পড়ে সবজি। বিশেষ করে মটরশুঁটি এই সময়…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

শীতকাল (Winter) মানেই শাক সবজির মরশুম। এই সময়টা আসলেই গাজর, ক্যাপসিকাম, বিট, বিনস, মটরশুঁটিতে (Green Peas) ভরে ওঠে বাজার। বাঙালির হেঁশেলে প্রতিটা রান্নায় পড়ে সবজি। বিশেষ করে মটরশুঁটি এই সময় থাকে প্রত্যেকের ঘরে ঘরে। কাঁচা হোক রান্নায়, মটরশুঁটি সকলের বাড়িতে থাকবেই থাকবে। মটরশুঁটি স্বাদে যেমন দারুণ, তেমনি পুষ্টিগুণও প্রচুর রয়েছে এর মধ্যে।

মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, কে, সি এবং প্রোটিন। শীতকালে সব রান্নাতেই কম বেশি মটরশুঁটি দেওয়া হয়। বিশেষ করে নিরামিষ রান্না যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপির মতো রান্নায় মটরশুঁটি দেওয়াটা এক রকম বাধ্যতামূলক। কিন্তু সব রান্নায় কি মটরশুঁটি দেওয়াটা আদৌ স্বাস্থ্যকর? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন এ বিষয়ে?

Lifestyle: শরীরে কী কী উপকার হয় মটরশুঁটি খেলে? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন জানুন

চিকিৎসকরা বলেন, মটরশুঁটি খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয়। হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে মটরশুঁটি। এছাড়াও মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা খারাপ কোলেস্টেরল শরীর থেকে বের করে দেয়। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে এই সবজি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যারা ডায়াবেটিসের রোগী তাদের জন্য মটরশুঁটি খুব ভালো। পাশাপাশি মটরশুঁটি যে শুধুমাত্র রান্না করা অবস্থাতেই খেতে হবে এর কোনো মানে নেই। কাঁচা অবস্থাতেও খাওয়া যায় মটরশুঁটি। যে কোনো সময় ভরা পেটেই মটরশুঁটি খাওয়া যায়।

তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা মটরশুঁটি শরীরের পক্ষে বেশি উপকারী। কারণ এর মধ্যে রয়েছে হাইপোগ্লাইসেমিক। তবে কাঁচা মটরশুঁটি রান্নায় দিলে হাইপোগ্লাইসেমিক এর পরিমাণ অনেকটাই কমে যায়। পাশাপাশি মটরশুঁটিতে অনেক ফলিক অ্যাসিডও থাকে। ফলে গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এই সবজি খাওয়া খুব স্বাস্থ্যকর।

Disclaimer: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ এবং মতামতের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে প্রতিবেদনটি। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল হতে পারে ভিন্ন।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই