whatsapp channel

উচ্ছেবাবুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর কিভাবে চলবে ‘মিঠাই’! সপাটে যোগ্য জবাব নায়িকার

জি বাংলার জনপ্রিয় ডেইলি সোপ ‘মিঠাই'-এর টিআরপি ক্রমশ বাড়ছে। ‘মিঠাই' ও ‘উচ্ছেবাবু’-র রসায়ন দর্শকদের মনোরঞ্জন করেছে। এর মধ্যেই মিঠাই ও উচ্ছেবাবু ওরফে সিদ্ধার্থর বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজ নিয়ে প্রবেশ করেন আইনজীবি…

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

জি বাংলার জনপ্রিয় ডেইলি সোপ ‘মিঠাই’-এর টিআরপি ক্রমশ বাড়ছে। ‘মিঠাই’ ও ‘উচ্ছেবাবু’-র রসায়ন দর্শকদের মনোরঞ্জন করেছে। এর মধ্যেই মিঠাই ও উচ্ছেবাবু ওরফে সিদ্ধার্থর বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজ নিয়ে প্রবেশ করেন আইনজীবি রেবতী।

Advertisements

রাতুলের পাকাপাকি দেশে বসবাসের সিদ্ধান্ত ভালো না লাগায় বিয়ের দিন সাময়িক দুর্বলতার কারণে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিল শ্রীনিপা। সেই ঘটনা চাপা দেওয়ার জন্য রাহুলের সঙ্গে মোদক বাড়ির মেয়ে শ্রীতমার বিয়ে দেওয়া হয়। এরপর নতুন মেয়ে-জামাইকে নিয়ে রবীন্দ্রজয়ন্তী পালনের আনন্দে মেতে ওঠে। কিন্তু প্রোমোতে দেখানো হয়েছে, রবীন্দ্রজয়ন্তী পালনের সময় মিঠাই ও সিদ্ধার্থর বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজ নিয়ে আসরে ঢোকে আইনজীবি রেবতী। লাল পাড় সাদা শাড়ি পরিহিতা মিঠাই বিস্ময়ে হতবাক। সিদ্ধার্থকে দেখেও মনে হচ্ছে, তারও যথেষ্ট কষ্ট হচ্ছে।

Advertisements

ফলে সিদ্ধার্থ বিবাহ বিচ্ছেদের পর মিঠাই কোথায় থাকবে তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ে। কিন্তু মিঠাই বলে সে নিজের ব্যবস্থা নিজেই করে নেবে। মিঠাই কারও সাহায্য নিতে চায় না। সে বলে, তার পাওয়া প্রাইজের টাকা দিয়ে একটা ছোট্ট দোকান খুলবে, মনোহরা নিয়ে এসে কলকাতায় বিক্রি করবে। কিন্তু মিঠাই-এর মনে জমে রয়েছে সিদ্ধার্থর প্রতি একরাশ অভিমান। তাই সিদ্ধার্থ তার কাছে পলকের মধ্যেই হয়ে যায় ‘অন্য কেউ’। ওদিকে সিদ্ধার্থরও যে বিবাহ বিচ্ছেদের ইচ্ছা নেই। তাই সে টালবাহানা করছে।

Advertisements

কিন্তু মোদক বাড়ির কর্তা দাদাই সিদ্ধার্থর জন্য এই বিবাহ বিচ্ছেদকেই সঠিক বলে মনে করেন। কারণ দাদাইয়ের সম্মান রাখতে গ্রামের মিষ্টি বিক্রেতা মিঠাইকে বিয়ে করেছি দাদাইয়ের ছোট নাতি সিদ্ধার্থ। কিন্তু এই বিয়ে সে মন থেকে মানতে পারেনি। ফলে সিদ্ধার্থকে এই বিয়ের হাত থেকে মুক্তি দিতেই সিদ্ধার্থ ও মিঠাই-এর বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দাদাই।

Advertisements

তবে আগেও একবার সিদ্ধার্থ ও মিঠাই-এর বিবাহ বিচ্ছেদের কথা উঠেছিল। কিন্তু তখন মোদক পরিবারের মেয়ে শ্রীনিপার সঙ্গে মোদক পরিবারের জামাইয়ের ভাই রাতুলের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এই কারণে সিদ্ধার্থ ঘোষণা করেছিল বিবাহ বিচ্ছেদের উপযুক্ত সময় এটা নয়। ফলে মোদক পরিবার স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। আশ্বস্ত হয়েছিলেন ‘মিঠাই’-এর অনুরাগীরাও। সত্যিই কি মিঠাই ও উচ্ছেবাবুর ডিভোর্স হয়ে যাবে? জানতে হলে, চোখ রাখতে হবে ‘মিঠাই’-এর আগামী পর্বে।

whatsapp logo
Advertisements
Avatar