whatsapp channel

Weight Loss Tips: শীতকালে খান কবজি ডুবিয়ে, এই নিয়মেই বশে থাকবে পেটের মেদ

শীতকাল এসে পড়েছে দোরগোড়ায়। এই সময়টাই নানান মরসুমি শাকসবজির সময়। পিকনিক, বিয়ে বাড়িতে কবজি ডুবিয়ে খেয়ে এক ধাক্কায় ওজন (Weight) বেড়ে যায় অনেকটাই। আর পেটের মেদ যে কত বড় ঝক্কির…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

Advertisements
Advertisements

শীতকাল এসে পড়েছে দোরগোড়ায়। এই সময়টাই নানান মরসুমি শাকসবজির সময়। পিকনিক, বিয়ে বাড়িতে কবজি ডুবিয়ে খেয়ে এক ধাক্কায় ওজন (Weight) বেড়ে যায় অনেকটাই। আর পেটের মেদ যে কত বড় ঝক্কির তা কে না জানে। পছন্দের পোশাকে ভুঁড়ি বোঝা গেলে তা বড়ই অস্বস্তিকর। তাহলে কি লোভনীয় খাবার দূর থেকে দেখেই শুধু দীর্ঘশ্বাস ফেলতে হবে? মোটেই না। এই প্রতিবেদনে রইল এমন কয়েকটি নিয়ম যা রোজ সকালে পালন করলেই পেট হবে নির্মেদ। কী কী নিয়ম তা জানতে চোখ রাখুন এই প্রতিবেদনে।

Advertisements

নিয়মিত প্রচুর পরিমাণে জল পান করার বলে থাকেন চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদরা। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা শীতকালে যেমন জরুরি, তেমনি শরীরকে মেদ বিহীন রাখতেও সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে জল পান করার অভ্যাস করতে হবে। রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে সামান্য মধু আর লেবুর রস মিশিয়ে খেলে ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে।

Advertisements

Advertisements

এরপরেই সোজা ব্রেকফাস্ট নয়। তার মাঝে করতে হবে শরীরচর্চা। শরীরকে সুস্থ, চাঙ্গা রাখতে এবং মেদ দূরে রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করা জরুরি। রোজ সকালে ১৫-২০ মিনিট শরীরচর্চা করলে ভুঁড়ি কমতে বাধ্য। শরীরচর্চার পাশাপাশি ধ্যান করাও ভালো। উপরন্তু রোজকার ক্লান্তি দূর করতেও সাহায্য করে ধ্যানের অভ্যাস।

Advertisements

প্রতিদিনের ডায়েটে থাকুক যথেষ্ট পরিমাণে প্রোটিন। বিশেষ করে হাই প্রোটিন ব্রেকফাস্ট খেলে ব্লাড সুগার লেভেল যেমন নিয়ন্ত্রণে থাকে, তেমনি বাড়ে শরীরের মেটাবলিজমও। নিয়মিত ডায়েটে ডিমের সাদা অংশ, টোফু, টক দই, প্রোটিন স্মুদি রাখতে পারেন। ভিটামিন ডি শরীরের পক্ষে খুবই প্রয়োজনীয়। বিশেষ করে ওজন কমাতে খুব কার্যকরী ভিটামিন ডি। এর জন্য সকালের রোদই যথেষ্ট। প্রতিদিন সকালে কিছুটা সময় রোদে বসলে শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি ঢোকে।

Disclaimer: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ এবং মতামতের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে প্রতিবেদনটি। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল হতে পারে ভিন্ন।

whatsapp logo
Advertisements
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই