whatsapp channel

Egg Shells: ডিম খেয়ে খোসা ফেলে দেন? উপকারিতা জানলে জমিয়ে রাখবেন যত্নে

ডিম (Egg) প্রায় সকলেই খেতে পছন্দ করেন। সকালের ব্রেকফাস্ট থেকে রাতের ডিনার, মাঝে মধ্যে স্ন্যাকসেও চলে ডিম দিয়ে তৈরি নানান মুখরোচক পদ। চটজলদি বানানো যায় এবং প্রোটিনের উৎকৃষ্ট উৎস হওয়ায়…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

Advertisements
Advertisements

ডিম (Egg) প্রায় সকলেই খেতে পছন্দ করেন। সকালের ব্রেকফাস্ট থেকে রাতের ডিনার, মাঝে মধ্যে স্ন্যাকসেও চলে ডিম দিয়ে তৈরি নানান মুখরোচক পদ। চটজলদি বানানো যায় এবং প্রোটিনের উৎকৃষ্ট উৎস হওয়ায় সবার ডায়েটেই কমবেশি থাকে ডিম। সেদ্ধ, পোচ, অমলেট নানান ভাবে ডিম রান্না করে খাওয়া যায়। সেই সঙ্গে শরীর পায় প্রয়োজনীয় পুষ্টি গুণ।

Advertisements

কিন্তু ডিম খেলেও সকলেই খোসাটা (Egg Shells) ফেলে দেন। ডিম ফাটানোর পরে বা সেদ্ধ ডিমের খোসা ছাড়িয়ে সেটার স্থান হয় ময়লা ফেলার ডাস্টবিনে। কিন্তু ডিমের খোসাতেও যে কত উপকার রয়েছে তা জানলে কেউই ফেলতে চাইবেন না খোসা। ডিমের খোসা এখন থেকে না ফেলে ব্যবহার করতে পারেন অন্য কাজে। অনেকেই জানেন না, গাছপালার জন্য জৈব সার তৈরি করতে ডিমের খোসা খুবই ভালো কাজ দেয়। ডিমে যেমন প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে, তেমনি ডিমের খোসায় রয়েছে ক্যালসিয়াম কার্বনেট যা গাছের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।

Advertisements

Egg Shells: ডিম খেয়ে খোসা ফেলে দেন? উপকারিতা জানলে জমিয়ে রাখবেন যত্নে

Advertisements

শুধু তাই নয়, ডিমের খোসায় রয়েছে আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, জিঙ্ক, ফ্লোরিন, ক্রোমিয়াম এবং মলিবডেনাম এর মতো উপাদান। এই সবকিছুই জৈব সার তৈরিতে কাজে লাগে। কিন্তু ডিমের খোসা থেকে কীভাবে সার তৈরি করা যায়? প্রথমে খোসা গুলিকে ভালো ভাবে জল দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। তারপর ভাল করে শুকিয়ে নিয়ে মিহি করে পিষে নিতে হবে।

Advertisements

এই গুঁড়ো গাছের গোড়ায় ছড়িয়ে দেওয়া যায় কিংবা এই গুঁড়ো জলে গুলেও গাছের গোড়ায় ঢেলে দেওয়া যায়। ডিমের খোসা থেকে তৈরি জৈব সার গাছের দ্রুত বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। গাছ প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় এই জৈব সার থেকে। আরো বেশি ফুলও পাওয়া যায় এই জৈব সার ব্যবহারের পর। তাই এখন থেকে ডিম খেয়ে খোসা গুলি ফেলে না দিয়ে বরং জমিয়ে রাখুন। এই খোসা থেকেই তৈরি হবে গাছের খাবার, জৈব সার।

whatsapp logo
Advertisements
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই